Exhibition Gallery 1


বঙ্গবন্ধুর বাণী

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিভিন্ন সময়ে স্থান,কাল,পাত্র অনুযায়ী বিভিন্ন জায়গায় যে কালজয়ী ভাষণ দিয়েছেন উক্ত ভাষণ থেকে 
কিছু গুরুত্পূর্ণ  বাণী দেওয়া হলো ঃ

* "জেল বহুবার দেখিয়াছি, বুলেটের আঘাতও পরীক্ষা করিয়া দেখিতে প্রস্তুত" 
ছয় দফা প্রশ্নে গণসংযোগ সফরে -১১ এপ্রিল ১৯৬৬

* "আমার মাথা কেনার শক্তি কারো নেই। বাংলার মানুষের সঙ্গে শহীদের রক্তের সঙ্গে আমি বেঈমানি করতে পারবো না।" 

* "কোন ষড়যন্ত্রই আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। আমরা রক্ত দিয়েছি, প্রয়োজন হলে আরো রক্ত দেবো।"

* "আমি আমার বুকের শেষ বিন্দু রক্ত দিয়ে হলেও বাঙ্গালীকে মুক্ত করবো বাংলাকে স্বাধীন করে ছাড়বো।"
১৮ মার্চ ১৯৭১, 

* "আগামী বংশধরদের জন্যে একটি স্বাধীণ আবাসভূমি রেখে যাবো যাতে করে তাদেরকে যেন পরাধীন ভূমিতে না থাকতে হয়। তাদেরকে একটি স্বাধীন ভূমিতে রেখে যাবো ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ আমাদের সহায় আছেন।"
১৯ মার্চ ১৯৭১ ,

* "কোন জাতির পক্ষে আত্মদান ও শৃঙ্খলা ছাড়া সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব নয়।"
মার্চ ১৯৭১ , 

* "লক্ষ্য অর্জনের জন্য যেকোন ত্যাগ স্বীকারে আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে । ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলতে হবে প্রতিরোধের দুর্গ। আমাদের দাবি ন্যায়সঙ্গত। তাই সাফল্য আমাদের সুনিশ্চিত।" জয়বাংলা।
২১ মার্চ ১৯৭১ একটি লিখিত বাণীতে বলেন বঙ্গবন্ধু।

* "একটি ঐক্যবদ্ধ জাতিকে বেয়নেট ও বুলেট দিয়ে দাবিয়ে রাখা যাবে না।"
২১ মার্চ ১৯৭১ ,

* "বাংলার দাবির প্রশ্নে কোন আপোষ নাই।"
২৩ মার্চ ১৯৭১ বঙ্গবন্ধু ভবনে সমাগত অগনিত মিছিলের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু।

* "আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। এই আমার শেষ কথা। যে যেখানেই থাকুন না কেন সকলের প্রতি আমার আবেদন রইল যার কাছে যা আছে তাই নিয়ে দখলদার বাহিনীর মোকাবিলা করুন এবং বাংলার মাটি থেকে পাক দখলদার বাহিনীকে সমূলে উৎখাত করে চূড়ান্ত বিজয় না হওয়া পর্যন্ত লড়ে যান। আল্লাহ আমাদের সহায়।" 
জয় বাংলা। -
স্বাধীনতা ঘোষনার বাংলা অনুবাদ।
২৬ মার্চ রাত সোয়া একটায় ইপিআর-এর ওয়ারলেস সেট -এ
এই মেসেজ ধরা পড়ে।

* "নিজ হাতে সোনার বাংলা গড়ে তুলুন”। মুজিববাহিনীর অস্ত্র সমর্পন অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর আহ্বান। প্রয়োজনে প্রাণ দিয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করব।"
১লা ফেব্রুয়ারী ১৯৭২ ,

* "স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশের জনগনের মত এতো উচ্চমূল্য, এতো ভয়াবহ ও বিভীষিকাময় জীবন ও দুর্ভোগ আর কোন দেশের মানুষকে ভোগ করতে হয় নাই।"

* "সাবলম্বনের ভিত্তিতে সবাই মিলে সোনার বাংলা গড়ে তুলুন টাঙ্গাইলের জনসভায় বঙ্গবন্ধু।
গরীব হবে রাষ্ট্র ও সম্পদের মালিক।”
২৫ জানুয়ারী ১৯৭২,

* "অর্থনৈতিক পুনর্গঠনে শরীক হওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর উদাত্ত আহ্বান। এবারের সংগ্রাম দারিদ্রের বিরুদ্ধে।"
১০ ফেব্রুয়ারী ১৯৭২,

* "রাজনৈতিক স্বাধীনতা ব্যার্থ হয়ে যায় যদি অর্থনৈতিক স্বাধীনতা না আসে ।
আমার দেশের মানুষ দুঃখী, না খেয়ে কষ্ট পায়। গায়ে কাপড় নাই। শিক্ষার আলো তারা পায় না, রাতে একটা হারিকেনও জ্বালাতে পারে না।
আমরা চাই শোষিতের গণতন্ত্র।" 

* "বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদী রাখা হবে না।
নিরলস কাজ করে দেশে কৃষিবিপ্লব সাধন করুন।"

* "বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে । এখন যদি কেউ বাংলাদেশের স্বাধীনতা হরণ করতে চায়, তাহলে সে স্বাধীনতা রক্ষার জন্য মুজিব সর্বপ্রথম তার প্রাণ দেবে।"

* "সমাজের সর্বস্তর হইতে দুর্নীতি উচ্ছেদ করিতে হইবে।"
০৪ মার্চ ১৯৭৫ 

* "বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছে, তারা বীরের জাতি, তারা নিজেদের অধিকার অর্জন করে মানুষের মত বাঁচতে জানে।"

* "আমি স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলে দিতে চাই যে, আমাদের দেশ হবে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জাতিয়তাবাদী ও সমাজতান্ত্রিক দেশ। এদেশের কৃষক-শ্রমিক, হিন্দু-মুসলমান, সবাই সুখে থাকবে, শান্তিতে থাকবে।"
 
* "ঋণ করা সম্পদের ওপর নির্ভর করে কোন জাতি কোন দিন আত্মনির্ভরশীল হতে পারে না, বড় হতে পারে না।"

* "আমার জীবনের একমাত্র কামনা, বাংলাদেশের মানুষ যেন তাদের খাদ্য পায়, আশ্রয় পায় এবং উন্নত জীবনের অধিকারী হয়।"

* "আমরা এখন স্বাধীন হয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার অর্থ উচ্ছৃঙ্খলতা নয়। স্বাধীনতার অর্থ সম্মান নিয়ে ইজ্জত নিয়ে বাস করা।"
 
* "যে শহীদেরা আমাদের হাতে দেশের স্বাধীনতা তুলে দিয়ে গেছে তাদের মৃত্যু নেই। তাদের ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভরে খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন তখনই শুধু এই লাখো শহীদের আত্মা তৃপ্তি খুঁজে পাবে।"

* "ঋণ করা সম্পদের ওপর নির্ভর করে কোন জাতি কোন দিন আত্মনির্ভরশীল হতে পারে না, বড় হতে পারে না।"

* "আমি দুনিয়ার কাছে সাহায্যের আহ্বান জানিয়েছি, আমি সাহায্য চাই; কিন্তু স্বাধীনতা বিক্রি করে সাহায্য চাই না।" 

* "ইতিহাসে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবেই বাংলাদেশ টিকে থাকবে। বাংলাকে দাবিয়ে রাখতে পারে এমন কোন শক্তি নেই।"

* "বাংলাদেশের সংগ্রাম ন্যায় ও শান্তির জন্য সার্বজনীন সংগ্রামের প্রতীক। সুতরাং বাংলাদেশ শুরু থেকেই এবং সর্বকালে বিশ্বের নিপীড়িত জনগণের পাশে দাঁড়াবে এটাই স্বাভাবিক।"

* "এ-কথা আজ নিশ্চিত যে, গণতন্ত্রই এদেশে ভবিষ্যতে কাজ করবে।"

* "ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময়
আমি বলব,
আমি বাঙালি,
বাংলা আমার দেশ,
বাংলা আমার ভাষা।
জয় বাংলা"
পাকিস্তান কারাগার থেকে ফিরে এসে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী  উদ্দ্যানে প্রদত্ত ভাষণ এ বঙ্গবন্ধু।

* "আমার জীবন নিবেদিত আজ জনগনের জন্য। আমি যে তাদেরই লোক।"
১৭ মার্চ ১৯৭২, ৫২তম জন্মদিবসে

* "আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না, দেশের মানুষের অধিকার চাই।"

* "বাঙ্গালিকে পায়ের নিচে দাবিয়ে রাখার শক্তি কারো নেই।"

* "বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদী রাখা হবে না। নিরলস কাজ করে দেশে কৃষিবিপ্লব সাধন করুন।"

* "আমরা চাই শোষিতের গনতন্ত্র।"

* "সাত কোটি বাঙ্গালির ভালবাসার কাঙ্গাল আমি, সব হারাতে পারি কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালবাসা হারাতে পারব না।"
 ২১ জানুয়ারি ১৯৭২

* "জনগনকে ভালবাসতে হবে শ্রদ্ধা করতে হবে।"
 ২৫ জানুয়ারি ১৯৭২

* "এবারের সংগ্রাম দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম।"
১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২

* "যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার বাংলার মাটিতে হবেই।"
 ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩

* "যেদিন থেকে আমার দল ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে, সেদিন থেকেই অফিস আদালতে বাংলা ভাষার ব্যবহার শুরু হবে।"
বাংলা একডেমীতে , ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১ 

* "জনগনের ইচ্ছাই চুড়ান্ত।"
 ৯ মার্চ ১৯৭৫

* "দাবী আদায়ের জন্য বিরামহীন সংগ্রাম চালাইয়া যাইব।"
 ১৩ মার্চ ১৯৬৯

* "এবারের সংগ্রাম দেশ গড়ার সংগ্রাম।" 
 ১৪ মার্চ ১৯৬৯

* "প্রধানমন্ত্রীত্ব নয় শোষণ ও অবিচারের শৃঙ্খল হইতে বাংলার মানুষকে মুক্ত করার জন্য আমার সংগ্রাম।" 
 ৯ এপ্রিল ১৯৭০

* "ক্ষমতায় যাই বা নাই যাই, বাংলার মানুষকে আর শোষণ করতে দিব না।"
 ১১ মে ১৯৭০

* "দেশের সকল এলাকার শোষিত বঞ্চিত মানুষ আমার ভাই।"
 ১২ মে ১৯৭০

* "একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের ৪টি স্তম্ভ যথা-নেতৃত্ব, প্রতিষ্ঠান, কর্মী বাহিনী ও আদর্শ।"
 ২৯ মে ১৯৬৪

* "ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ গড়ার কাজে অংশগ্রহন করুন।" 
 ৮ জুন ১৯৭৫

* "আত্নসমালোচনা না করলে আত্নশুদ্ধি করা যায় না।"
 ১৬ জুন ১৯৫৬

* "ভবিষ্যতে নেতৃত্বদানে সক্ষম চরিত্রবান নাগরিক তৈরি করুন।"
শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে, ২৮ জুন ১৯৭৫

* "যে কোন মূল্যে স্বায়ত্বশাসন অর্জন করতে হবে।"
পাকিস্তানের নওয়াবশাহে,৩০ জুন ১৯৭০

* "স্বাধীন মনোভাব লইয়া নতুন প্রেরণায় আগাইয়া যাইতে হবে"
 ১০ জুলাই ১৯৭৫

* "উৎপাদন বৃদ্ধিতেই অর্থনৈতিক মুক্তি নিহিত।"
 ১১ জুলাই ১৯৭৫

* "সোনার বাংলার ভাইরা আমার, জনগনের স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামে নামতে হবে।"
 ১২জুলাই ১৯৬৪

* "দেশের মানুষ যে রক্ত দিয়ে আমাকে ফাঁসিকাষ্ঠ হতে বের করে এনেছে তাদের সাথে আমি বেঈমানী করিতে পারিনা।"
২৪ আগস্ট ১৯৬৯

* "শোষণহীন সমাজ ব্যবস্থা কায়েম করুন।"
৩০ আগস্ট ১৯৬৯

* "জনসাধারনের  প্রতিনিধিরাই শুধু শাসনতন্ত্র প্রনয়ণ করিতে পারে।"
৩১ আগস্ট ১৯৬৯

* "সংবাদপত্র গণতন্ত্রের অপরিহার্য অঙ্গ।"
 ২ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯

* "গণদুশমনদের পর্যদস্ত করার জন্য সকল পর্যায়ে সর্বাত্মক আন্দোলন গড়িয়া তুলতে হইবে।"
৩ সেপ্টেম্বর ১৯৬৪

* "জেলখানায়ও যদি মরতে হয় তবে মিথ্যার কাছে কোন দিন মাথানত করবো না।"
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর লেখা চিঠি ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৫১

* "দৃড়তার সহিত সকল চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা হইবে।"
 ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৪

* "বাংলার মানুষ আজ আর ঘুমাইয়া নাই, বাংলার মানুষকে আর দাবাইয়া রাখিতে পারিবে না।"
চক্রান্তকারীদের উদ্দেশ্যে, ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭০

* "গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সাফল্যের মধ্যেই জনগনের মুক্তি নিহিত।"
২৬ অক্টোবর ১৯৬৪

* "লক্ষ্য অর্জনে কঠোর পরিশ্রম করুন।"
২৭ অক্টোবর ১৯৭৩

* "গণতন্ত্রের জন্য আমার সংগ্রাম,আমি চাই দেশের প্রতিটা নাগরিক শোষণহীন জীবন যাপন করুক।"
১ নভেম্বর ১৯৬৯

* "বাংলায় শোষণের অবসান হইলেই আমার স্বপ্ন সফল হইবে।"
 ৫ নভেম্বর ১৯৬৪

* "বাংলাদেশ শান্তিতে বিশ্বাসী,আত্মরক্ষার স্বার্থে শক্তিশালী প্রতিরক্ষাবাহিনী গড়ে তোলা হবে।"
 ১১ ডিসেম্বর ১৯৭৪

* "মেহনতি মানুষের জন্য ভাত কাপড়ের  ব্যবস্থা করিতে না পারিলে স্বাধীনতা অর্থহীন হইয়া পড়িবে।"
২০ ডিসেম্বর ১৯৭২

* "বন্দুকের নল নয়, জনগণই  আমার  রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস।"
২৭ ডিসেম্বর ১৯৭২

“অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করুন”
২৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৭৩

আমাদের এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে, যার দ্বারা চরিত্রবান, কর্মঠ এবং দক্ষ মানুষ সৃষ্টি করা যায়”
১৫ মার্চ ১৯৭৩

“গণদাবীর স্বীকৃতিতেই জনগনের আস্থা অর্জন করা যায়”
৭ মে ১৯৬৬

“দেশের ভাগ্য ও ভবিষ্যৎ ছাত্র সমাজের উপর নির্ভর করে”
১০ জুন ১৯৭৫

“জন সাধারণ একতা বদ্ধ হইলে কোন শক্তিই জনমত দমন করতে পারবে না”
১৫ জুন ১৯৬৪

“মহিলাদের সমান সুযোগ দিতে হবে”
১৯ জুন ১৯৭৩


বাংলাদেশে কোন আঞলিকতার স্থান নেই। শ্রমিক শ্রমিকই তা সে যে অঞ্চলের হোক না কেন। বাংলাদেশের সবাই আমরা বাঙালি”
১৮ জুলাই ১৯৭২

“শিল্প ও কৃষি উন্নয়নের ব্যাপক কর্মসূচি কার্যকর করার উপরই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে”
২০ জুলাই ১৯৭৫

“ত্যাগ ও ভালবাসার মন্ত্রে উজ্জীবিত হউন”
২৯ জুলাই ১৯৬৯ আইনজীবিদের উদ্দেশ্যে

“আমাদের শান্তির প্রতিশ্রুতি সর্বাত্নক”  
৩ আগস্ট ১৯৭৩ কানাডায় কমন ওয়েলথ সম্মেলনে

“সংবাদপত্র গণতন্ত্রের অপরিহার্য অঙ্গ”
২ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু

“শাসনযন্ত্র হইতে দুর্নীতির মূলোচ্ছেদ করিতে আমরা বদ্ধ পরিকর”
১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬

“সাময়িক দুর্দশা কাটাইয়া বাংলাদেশ স্বনির্ভর অর্থনীতি গড়িয়া তুলিবে”
৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪

“বাংলার ইতিহাস বার ভূঁইয়া, তীতুমীর, সূর্যসেন, শেরে বাংলা ও সোহরাওয়ার্দীর ইতিহাসে প্রতিভাত”
২ নভেম্বর ১৯৬৪

“কৃষি নির্ভর অর্থনীতি গড়িয়া তুলিতে সাহায্য করুন”
২৬ নভেম্বর ১৯৭৩

“সৎ ও আদর্শ নিষ্ঠাদের নির্বাচিত করুণ”
১২ ডিসেম্বের ১৯৭৩

"এই নির্বাচন দাসত্বের  বিরুদ্ধে আজাদীর, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের, একনায়কন্ত্রের বিরুদ্ধে জনগনের  সার্ব্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠার  সংগ্রাম” কুমিল্লায় নির্বাচনী প্রচারণায়”
১৩ ডিসেম্বর ১৯৬৪

"সংগ্রাম করিয়া আমি আবার কারাগারে যাইব, কিন্তু মানুষের প্রেম-ভালবাসার ডালি মাথায় নিয়া দেশবাসীর সঙ্গে বিশাসঘাতকতা করিতে পারিবোনা"।
    ২৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯

"শৃঙ্খলা ছাড়া জীবনে কোন জাতি বড় হতে পারেনা।"
১১ জানুয়ারী ১৯৭৫

"বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র এটা আমার এবং আমার সাত কোটি জনগণের রাষ্ট্র"
১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারী বিখ্যাত বৃটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রষ্টকে দেয়া স্বাক্ষাতকারে বঙ্গবন্ধু


"স্বাধীনতা পেয়েছি বড় রক্তের বিনিময়ে এত রক্ত কোন জাতি কোন দেশ কোনদিন দেয়নাই যা আমার বাংলাদেশের মানুষ দিয়েছে।" 
বঙ্গবন্ধু -৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৭২ সালে কলকাতা বিগ্রেড প্যারড গ্রাউন্ডে

"ক্ষমতা পেলে জনগণের সমস্যার সার্বিক সামাধান করবো।" 
৯ ফেব্রুয়ারী ১৯৭১

"যতদিন বাংলার আকাশ থাকবে, যতদিন বাংলার বাতাস থাকবে, যতদিন এদেশে মাটি থাকবে, যতদিন বাঙ্গালীর স্বত্তা থাকবে, ততদিন শহীদদের আমরা ভুলতে পারবোনা। আমরা কোন ক্রমেই শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দেবনা।"
১৯৭০ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারী শহীদদের সরনে বঙ্গবন্ধু

"বাঙ্গালীদের আর কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবেনা আমরা ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা সংগ্রাম চালিয়ে যাব।"
১ মার্চ ১৯৭১

"যারা আমাকে কারাগার থেকে মুক্ত করে এনেছে এবং ভোট দিয়েছে আমি মরে গেলেও আমার আত্না তাদের সুখ ও সমৃদ্ধি যখন দেখতে পাবে তখন আমি শান্তি পাবো।"
৩ মার্চ ১৯৭১ 


"মুক্তির লক্ষ্যে না পৌঁছা পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম নবতর উদ্দীপনা নিয়ে অব্যাহত থাকবে।"
১৪ মার্চ ১৯৭১

"একটি ঐক্যবদ্ধ ও দৃঢ়সংকল্প জাতি কিভাবে স্বীয় লক্ষপানে এগিয়ে যেতে পারে বিশ্বের সামনে বাংলার মানুষ আজ তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।"
২০ মার্চ ১৯৭১

"আমি মিলিটারি দিয়া এদেশকে শাসন করতে চাই না, আমি পুলিশ দিয়া এদেশকে শাসন করতে চাই না আমি চাই বাংলার জনগণের সাহায্য নিয়ে দেশ শাসন করতে।"
২ এপ্রিল ১৯৭২ ঠাকুরগাঁও জনসভায় 

"আমি জনগণের সাহায্য চাই জনগণকে নিয়েই আমি স্বাধীনতার সংগ্রাম করেছিলাম, আজ জনগণকে নিয়েই সংগ্রাম করতে চাই,  দেশ গড়ার সংগ্রাম।"
৫ এপ্রিল ১৯৭২ ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজে

"আমি সাড়ে সাত কোটি লোককে ভালোবাসি, বাংলার মানুষকে আমি ভালোবাসি, বাংলার মাটিকে আমি ভালোবাসি ক্ষমতার জন্য আমি রাজনীতি করি না।"
৩ জুলাই ১৯৭২ কুষ্টিয়া জনসভায়

"আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী এবং আমরা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছি।"
১৯৫৫ সালের ২২ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান গণপরিষদে ভাষণে বঙ্গবন্ধু

"সমাজে ক্যান্সারের মত যে দূর্নীতি বিদ্যমান তাকে নির্মূল করতে আমরা দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ।"
২৮ অক্টোবর ১৯৭০

"আমি ক্ষমতার প্রত্যাশি নই কারন ক্ষমতার চেয়ে জনতার দাবী আদায়ের সংগ্রাম অনেক বড়।"
১ ডিসেম্বর ১৯৭০

"ক্ষমতার প্রত্যাশি আমি নই তবে শক্তির প্রত্যাশি আমি বটে- কায়েমি স্বার্থসম্পন্ন অনিচ্ছুক মহলের হাত থেকে দেশবাসির স্বার্থ ও অধিকার ছিনিয়ে আনতে শক্তি আমার চাই-ই-চাই।"
৬ ডিসেম্বর ১৯৭০

"গণঐক্যের দৃঢ় ভিত্তির উপরই একমাত্র আমাদের সমাজের পনঃর্গঠন এবং অঞ্চলে অঞ্চলে ও মানুষের মধ্যে অবিচার দূর করার কার্যকারী কর্মসূচিতে রচিত হতে পারে।"
৯ ডিসেম্বর ১৯৭০

"আমরা যাতে একটি উন্নতর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে পারি, তজ্জন্য আমরা আমাদের জনগণের সক্রিয় সমর্থন ও সহযোগিতা নিয়ে সম্ভব কিছু করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।"
১৯ ডিসেম্বর ১৯৭০

"এদশের চাষী-তাঁতী কামার-কুমোর শ্রমিক ও মজলুম জনতার জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা কাজ করব।"
১ মে ১৯৭২

"আমি মরে গেলেও আমার দুঃখ হতো না, কেননা আমার বাংলাদেশের মানুষ সংগ্রাম করে স্বাধীন হয়েছে।"
৯ মে ১৯৭২ রাজশাহী মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে

"ইনশাল্লাহ সোনার বাংলা একদিন সোনার বাংলা হবে, এদেশের মানুষ পেট ভরে ভাত খাবে।"
২৬ জুন ১৯৭২

"জনগণের খাদেম হতে হলে বড় কর্তা হলে চলবে না, বড় চেয়ারে বসে হবে না মানুষের সঙ্গে মিশতে হবে।"
৩ জানুয়ারী ১৯৭১ পল্টন ময়দানে সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে

"জয় বাংলা আন্দোলন কেবল মাত্র রাজনৈতিক স্লোগান নয় এটা বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক স্বাধীকারের প্রতীক।"
২৮ ফেব্রুয়ারী ১৯৭১


 

Read More